৭ তরু’ণীর মৃ’তদে’হে একই ব্যক্তির শু’ক্রা’ণু, তারপরেই ধ’রা পড়ে মুন্না

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী হা’সপাতা’লের ম’র্গে থাকা মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষ’ণের জ’ঘ’ন্যতম অপরাধের অ’ভিযো’গ উঠেছে মুন্না ভগত (২০) নামে এক ডোম স’হকা’রীর বি’রুদ্ধে।

ইতোমধ্যে ওই যুবককে আ’টক ক’রেছে পু’লিশের অপরাধ তদ’ন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সিআইডি সূত্রে জা’না গেছে, ডোম জতন কুমা’র লালের ভাগিনা মুন্না ভগত। তিনি মামা’র স’ঙ্গে ই ওই হা’সপাতা’লের ম’র্গে সহযোগী হিসেবে কাজ ক’রতো। দুই-তিন বছর ধ’রে মুন্না ম’র্গে থাকা মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষ’ণ ক’রে আসছিল।

এ অ’ভিযো’গের সত্যতা পেয়ে বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) তাকে আ’টক ক’রে সিআইডি। কিভাবে টের পাওয়া গেল এই ঘ’টনা? পু’লিশের অপরাধ তদ’ন্ত বিভাগ (সিআইডি) ডিএনএ টেস্টে তরু’ণীদের মৃ’তদে’হে শু’ক্রা’ণুর উপ’স্থিতি পাওয়ার পর চাঞ্চল্যের তৈরি হয়। কেন, কী কারণে আত্মহ’ত্যাজনিত ঘ’টনায় উ’দ্ধার মৃ’ত তরু’ণীদের,

শ’রীরে শু’ক্রা’ণুর উপ’স্থিতি মিলবে-শুরু হয় এই তদ’ন্ত। এরপর বেরিয়ে আসে ম’র্গে থাকা একাধিক মৃ’ত তরু’ণীর শ’রীরে আবার একই ব্য’ক্তির শু’ক্রা’ণু। পরে বেরিয়ে আসে অবিশ্বা’স্য এক ঘ’টনা। ম’র্গের একজন ডোম দিনের পর দিন মৃ’ত তরু’ণীর লা’শের স’ঙ্গে এমন বিকৃত কাজ ক’রেছে।

গণমাধ্যমের সূত্রে জা’না গেছে, এখন পর্যন্ত অ’ন্তত সাত তরু’ণীর মৃ’তদে’হে ওই ডোমের শু’ক্রা’ণু পাওয়া গেছে। সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের প্রধান অতিরি’ক্ত ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দার বলেন, জ’ঘ’ন্যতম ও খুবই বিব্রতকর অ’ভিযো’গ। অ’ভিযো’গের প্রাথমিক সত্যতার পরই ওই যুবককে আ’টক ক’রেছে সিআইডি।

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন স্থান থেকে যেসব লা’শ ম’য়নাতদ’ন্তের জন্য ম’র্গে নেওয়া হতো, সেসব লা’শের মধ্য থেকে মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষ’ণ করতো মুন্না। মুন্নার বি’রুদ্ধে মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষ’ণের অ’ভিযো’গ প্রস’ঙ্গে জতন লাল কুমা’র বলেন, মুন্না মাঝে মধ্যে গাঁজা বা নে’শাটেশা করতো। কিন্তু এরকম একটি কাজ সে ক’রতে পারে, তা ভাবতেই পারছি না। সূত্র: কালেরকণ্ঠ।