১ দিনেই লাখ টাকার মালিক হলেন মাঝি

নোয়াখালী উপকূলীয় হাতিয়ার মেঘনা নদী সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ইলিশের জালে ধরা পড়েছে ১২টি শাপলা পাতা মাছ। মাছগুলো দেখতে উৎসুক জনতা ঘাটে ভিড় জমায়। পরে এক লাখ ৮ হাজার টাকা দিয়ে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের সাদিয়া ফিশ এজেন্সি মাছগুলো কিনে নেয়।সোমবার দুপুরে জেলেরা মাছগুলো উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাটে আনে। স্থানীয় সাদিয়া ফিশ এজেন্সির পরিচালক মো. বাবু বলেন, সোমাবর থেকে ৩-৪ দিন আগে জাহাজমারার মনির মাঝির জালে মাছগুলো ধরা পড়ে। মনির মাঝি ১ লাখ ৮ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করেন আমাদের দোকানে। হাতিয়া উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল বলেন, গভীর সাগরে মনির মাঝির ইলিশের জালে ১২টি শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়ে।

স্থানীয়ভাবে এটিকে হাউস মাছ বলা হয়। এরপর সোমবার তারা চেয়ারম্যান ঘাটে ফিরে আসেন। এর মধ্যে একটি শাপলা পাতা মাছ ছিল ৫৯ কেজি এবং আরেকটি ছিল ৪৮ ওজনের। এ দুটি মাছ মণ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। বাকি মাছগুলো গড়ে ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।

নোয়াখালী উপকূলীয় হাতিয়ার মেঘনা নদী সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে ইলিশের জালে ধরা পড়েছে ১২টি শাপলা পাতা মাছ। মাছগুলো দেখতে উৎসুক জনতা ঘাটে ভিড় জমায়। পরে এক লাখ ৮ হাজার টাকা দিয়ে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের সাদিয়া ফিশ এজেন্সি মাছগুলো কিনে নেয়।সোমবার দুপুরে জেলেরা মাছগুলো উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাটে আনে।

স্থানীয় সাদিয়া ফিশ এজেন্সির পরিচালক মো. বাবু বলেন, সোমাবর থেকে ৩-৪ দিন আগে জাহাজমারার মনির মাঝির জালে মাছগুলো ধরা পড়ে। মনির মাঝি ১ লাখ ৮ হাজার টাকায় মাছগুলো বিক্রি করেন আমাদের দোকানে। হাতিয়া উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল বলেন, গভীর সাগরে মনির মাঝির ইলিশের জালে ১২টি শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়ে।

স্থানীয়ভাবে এটিকে হাউস মাছ বলা হয়। এরপর সোমবার তারা চেয়ারম্যান ঘাটে ফিরে আসেন। এর মধ্যে একটি শাপলা পাতা মাছ ছিল ৫৯ কেজি এবং আরেকটি ছিল ৪৮ ওজনের। এ দুটি মাছ মণ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। বাকি মাছগুলো গড়ে ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *